var $ = jQuery, clickLock = false, currentIndexes = [], movingAnimations = [], bottomOffset = 200, hash = true // Align the circle to the center of the icon function getCenter(el){ return el.position().left + el.width()/2 } // Move the circle function moveCircle(parent, el){ var centerDiff = getCenter(el) - getCenter(parent.find('.elementor-widget-icon-box').eq(0)) leftOffset = parent.find('.elementor-widget-icon-box').eq(0).offset().left - parent.offset().left parent.find('.elementor-widget-divider').css('transform', 'translateX(' + (centerDiff+leftOffset) + 'px)') } // Make the icon highlighted function setActive(menu, index, i){ menu.addClass('bubbling') movingAnimations[i] = true setTimeout(function(){ if(movingAnimations[i]){ menu.addClass('bubble') } },50) menu.find('.elementor-widget-icon-box').removeClass('active') menu.find('.elementor-widget-icon-box').eq(index).addClass('active') moveCircle(menu, menu.find('.elementor-widget-icon-box').eq(index)) } // Remove highlighted if needed function removeActive(menu, i){ movingAnimations[i] = false menu.removeClass('bubbling bubble') menu.find('.elementor-widget-icon-box').removeClass('active') } $(document).ready(function(){ $('.icon-menu').each(function(i){ var $this = $(this) currentIndexes.push(-1) movingAnimations.push(false) // Hover Effect $this.find('.elementor-widget-icon-box').on('mousemove mouseenter', function(){ setActive($this, $(this).index(), i) }) // Back to current item on mouse leave $this.on('mouseleave', function(){ if(currentIndexes[i] == -1){ removeActive($this, i) }else{ setActive($this, currentIndexes[i]) } }) // Click Effect $this.find('.elementor-widget-icon-box').on('click', function(e){ if( !hash ){ var link = $(this).find('a').attr('href') if( link == '' || link[0] == '#' ){ return } } setActive($this, $(this).index(), i) currentIndexes[i] = $(this).index() clickLock = true setTimeout(function(){ clickLock = false },1500) }) }) }) function removeSlash(str){ return str.replace(/^\/+|\/+$/g, '') } function getPath(url){ return removeSlash((new URL(url, location.protocol+'//'+location.hostname)).pathname) } $(window).on('load', function(){ $('.icon-menu').each(function(i){ var $this = $(this) $this.find('.elementor-widget-icon-box').each(function(index){ // Add # in case of empty link var span1 = $(this).find('span.elementor-icon'), span2 = $(this).find('.elementor-icon-box-title span') if( span1.length ){ span1.replaceWith($('' + span1.html() + '')) } if( span2.length ){ span2.replaceWith($('' + span2.html() + '')) } // Hightlight icon in case of page URL var link = $(this).find('a').eq(0).attr('href') if(link){ if(link[0] != '#'){ hash = false if(getPath(link) == removeSlash(location.pathname)){ setActive($this, index, i) currentIndexes[i] = index } } } }) // Avoid initial animation setTimeout(function(){ $this.addClass('transition') },400) }) }) // Title overflow fixing for v2 $(window).on('load resize', function(){ $('.icon-menu').each(function(i){ var $this = $(this) $this.find('.elementor-widget-icon-box').each(function(index){ if($this.hasClass('v2')){ var offset = 20, title = $(this).find('.elementor-icon-box-title'), titleLeft = title.offset().left, menuLeft = $this.offset().left, titleRight = titleLeft + title.outerWidth(), menuRight = menuLeft + $this.outerWidth(), translateLeft = titleLeft - menuLeft, translateRight = menuRight - titleRight if($(window).width() < 768){ offset = 4 } // Right fix if(translateRight < offset){ title.css('transform', 'translateX(' + (translateRight-offset) + 'px)') } // Left fix if(translateLeft *:not(.icon-menu)') selector.each(function(){ if($(window).scrollTop() + $(window).height() - 350 > $(this).offset().top){ topIds.push($(this).attr('id')) } }) topIds = topIds.filter(element => element !== undefined) $('.icon-menu').each(function(i){ var $this = $(this), menuIndex // Hide menu near window bottom if( $('body').height() > $(window).height()+bottomOffset+100 ){ if($('body').height() -1 ) return var menuId = topIds[topIds.length - 1 - index] menuIndex = $this.find('[href="#'+ menuId +'"]').closest('.elementor-widget-icon-box').index() currentIndexes[i] = menuIndex }) if( menuIndex==undefined || menuIndex == -1 ){ currentIndexes[i] = -1 removeActive($(this), i) }else{ setActive($(this), menuIndex, i) } }) delay = 0 },delay) })

বেস্ট অব বিভূতিভূষণ

Rated 5.00 out of 5 based on 1 customer rating
(1 customer review)

Original price was: 990৳ .Current price is: 694৳ .

৪ বইয়ের প্যাকেজ
  • পথের পাঁচালী (তিন খন্ডের ৩৫ পরিচ্ছেদ একত্রে)
  • আদর্শ হিন্দু হোটেল
  • চাঁদের পাহাড়
  • সুন্দরবনে সাত বছর
Quantity
পথের পাঁচালী (তিন খন্ডের ৩৫ পরিচ্ছেদ একত্রে)
প্রখ্যাত সাহিত্যিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত একটি বিখ্যাত উপন্যাস পথের পাঁচালী (১৯২৯)। বাংলার গ্রামে দুই ভাইবোন অপু আর দুর্গার বেড়ে ওঠা নিয়ে এই উপন্যাস। এই উপন্যাসের ছোটদের জন্য সংস্করনটির নাম আম আঁটির ভেঁপু। পরবর্তী কালে বিখ্যাত বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক সত্যজিৎ রায় এই উপন্যাসটি অবলম্বনে পথের পাঁচালী (চলচ্চিত্র) নির্মান করেন যা দর্শকদের কাছে ব্যাপক সাড়া পায়।
একজন নারীর কিরকম অনুভূতি হয় যখন সে ক্রমাগতভাবে নির্যাতিত হয়, কারণ তার কোন আয়ের উৎস নেই? যখন একজন নারী তার জীবনের শেষ পর্যায়ে চলে আসে, তখন তার সামাজিক পরিস্থিতি কেমন হয়? যখন কোন নারী অল্পবয়সে স্বামীহারা হয় এবং সমাজ তাকে আবার বিয়ে করবার অনুমতি দেয় না তখন সেই নারীর সামাজিক অবস্থান কোথায় দাঁড়ায়? এই সব প্রশ্নের উত্তর বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের পথের পাঁচালী বইয়ে রয়েছে। এই উপন্যাসের প্রথম অংশে আমরা তৎকালীন সমাজ ব্যবস্থার অন্যতম ত্রুটি বাল্যবিবাহ ও যৌতুককে প্রকট আকার ধারণ করতে দেখি।
নিশ্চিন্দিপুর গ্রামকে কেন্দ্র করে এ উপন্যাসের প্রেক্ষাপট। গ্রামের মেয়ে ইন্দিরঠাকুরনের বিয়ে অল্পবয়সে এমনই এক লোকের সাথে লোকের সাথে দেয়া হয়, যে বেশি যৌতুকের লোভে অন্যত্র বিয়ে করেন এবং আর কখনও ফিরে আসে না। তখন আয়হীন ইন্দিরঠাকুরনের স্থান হয় তার বাবার বাড়িতে এবং তাদের ও তার ভাইয়ের মৃত্যুর পর তার দূরসম্পর্কের আত্মীয় হরিহরের বাড়িই তার স্থান হয়। সেখানে প্রতিমুহূর্তে তাকে মনে করিয়ে দেয়া হত যে সে একজন আশ্রিতা ছাড়া আর কেউ নয়। সে প্রায়শই বাড়ি থেকে বেরিয়ে যেত, কিন্তু দিনশেষে তার পথ এসে শেষ হত হরিহরের বাড়িতেই। একবার ঘটনাক্রমে বাড়ি থেকে তাকে একেবারে বের করে দেয়া হয় এবং মর্মান্তিকভাবে তার জীবনের ইতি ঘটে।


আদর্শ হিন্দু হোটেল

রানাঘাটের বেচু চকোত্তির হোটেলে রসুইয়ে বামনের চাকরি করে “হাজারী ঠাকুর”, তার রান্নার প্রশংসায় কাস্টমার পঞ্চমুখ থাকলেও বেচু চকোত্তি আর পদ্ম ঝি তাকে সবসময় তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করেই চলে। বিশেষত তার এই সুনাম যে সূদুর কলকাতা অব্দি চলে গেছে এইটে সহ্য হয়না পদ্ম ঝিয়ের। সে সব সময় নিচু চোখেই দেখে হাজারীকে। হাজারির পরিবারের সবাই গ্রামে থাকে সে হোটেলেই রাধে হোটেলেই খায়, কিন্তু এই রানাঘাটে আছে তার এক পাতানো মেয়ে কুসুম, যে দই আর দুধ বিক্রি করে সংসার চালায়। হোটেলে ভালো ভালো খাবার রান্না হলে হাজারী ঠাকুর নিজে না খেয়ে মেয়ের জন্য নিয়ে যায়। এটা পদ্ম ঝির সহ্য হয় না,কারন সে সবসময় বেচে যাওয়া খাবারটুকু নিজেই সাবারের লোভে থাকে। হাজারীর স্বপ্ন তার নিজের একটা হোটেল থাকবে, উপরে বড় বড় করে লেখা থাকবে,
হাজারীর হিন্দু হোটেল
কিন্তু ৭ বছরের কর্মস্থলের মায়া কাটিয়ে উঠতে পারেনা হাজারী ঠাকুর। আবার অনেক টাকা পয়সারও প্রয়োজন কোথায় পাবে সে এত টাকা? হোটেলে থেকে রান্নার কাজ টা তো সে ভালোই পারে, সেই সঙ্গে বাজার করার নিয়ম কানুনও ভালোই রপ্ত করে নিয়েছে। এসব ভাবতে থাকে সে নদীর পাড়ে বসে আপন মনে গোধুলী লগ্নে। কিন্তু তার স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যায়নি একসময় অতসী, কুসুমের থেকে টাকা ধার করে নিজেই খুলে ফেলে চমৎকার একটি হিন্দু হোটেল। তার হোটেল খোলার পর যদু বাড়ুয্যে কিংবা বেচু চকোত্তি কারো হোটেলই টিকতে পারেনা প্রতিযোগিতা করে৷
এভাবেই এই গল্পে বিভূতিভূষণ দেখিয়েছে সৎ থেকেও ব্যাবসা করে উন্নতি লাভের এক অপরূপ গল্পকথা।

চাঁদের পাহাড়

“মানুষের আয়ু মানুষের জীবনের ভুল মাপকাঠি।”
সত্যি তাই, মানুষের আয়ু কখনো তার জীবনের মাপকাঠি হতে পারে না। হাজার কিংবা শত বছর বেঁচে থেকেও অনেকে কিছুই করতে পারেনা,আবার অল্প কিছুকালের জন্য পৃথিবীতে আসা কিছু মানুষ আজও আমাদের মাঝে বেঁচে আছেন।অমর হওয়ার জন্য জীবনের বৈচিত্র্যতা অর্জন করতে হয়,আর সেজন্য স্বপ্ন থাকতে হয়, ত্যাগ থাকতে হয়।
উপন্যাসের নায়ক শঙ্কর তেমনি এক স্বপ্নবাজ যুবক। যার মন উড়ে যেতে চায় পৃথিবীর দূর, দূর দেশে- শত দুঃসাহসিক কাজের মাঝখানে।
সিংহ, বেবুন, বুনিপ নামের হিংস্র জন্তু এবং বৃষ্টি, অগ্ন্যুৎপাত কে উপেক্ষা করে আকাশচুম্বী পর্বতমালা “রিখটারসভেল্ড রেঞ্জ’ পাড়ি দিয়ে হীরার খনির সন্ধানে ডিয়েগো আলভারেজ আর শঙ্করের সঙ্গী হতে আপনাকে সাদর আমন্ত্রন…
সুন্দরবনে সাত বছর
মাঘ মাসে মকর- সংক্রান্তিতে সাগর-দ্বীপ নামক স্থানে গঙ্গাস্নান বা তীর্থ করতে আসা অনেক মানুষের সাথে দাদামহাশয়ের সাথে ১৩ বছরের এক বালক আসে। ঘটনাক্রমে বালকটি আরাকান জলদস্যুদের হাতে বন্দি হয়ে সুন্দরবনে আসে। দস্যুর ছেলে মগ বালক মউংনুর সাথে, ওরফে মনুর সাথে ওই বালকের বন্ধুত্ব হয়। ওই দস্যু পরিবারের সাথে কয়েক বছর থাকে সে।
এই সময়ের বর্ণনাগুলো এমন- বালকটি আজ বাঘের মুখে, কাল কুমিরের মুখে, অজগর সাপের হাত থেকে- এমন নানা জন্তু-জানোয়ারের হাত থেকে বেঁচে ফিরে আসে। সুন্দরবনের গাছ-গাছালি, বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য, পশুর নদী, জন্তু-জানোয়ারের বর্ণনা বাচ্চাদের পশু পরিচিতি বইয়ের মতো করে লেখা। এসব পড়ে বাচ্চারা ভীষণ পছন্দ করবে, নিশ্চিত।
যাহোক, এরপর কয়েক বছর বাদে সে আরেক মহাপ্রাণ বৃদ্ধের কাছে সমুদ্রের ধারে এক দ্বীপে আশ্রয় পায়। এখানে সমুদ্রের জীবেদের বর্ণনা পাওয়া যায়। তবে এই বৃদ্ধের চরিত্রটা অসাধারণ। সে অনেক মুক্তার মালিক, অথচ সে এগুলো দিয়ে বিলাসী জীবন চায় না। নির্লোভ ও সচ্চরিত্র উদার এই মানুষটি বালকটিকেও একই শিক্ষা দেন। এটা একটা দার্শনিক চরিত্র।
এভাবে সাত বছর পর বালকটি তার আপন গৃহে ফিরে যায়। অবশ্য সাথে বৃদ্ধের কাছ থেকে উপহার হিসেবে পাওয়া একটা দামি মুক্তা নিয়ে যায়। তা দিয়েই সে ব্যবসা করে সুখে-শান্তিতে বাকি জীবন কাটায়। এই হলো কাহিনী।
তবে এখানে কয়েকটা দ্বীপের নাম আছে- কুমড়াকাটা, চাঁদডুবি, ইদ্রিসখালি চর, কাছিমখালির চর।

1 review for বেস্ট অব বিভূতিভূষণ

  1. Rated 5 out of 5

    Faruq Ahmed

    দারুন

Add a review

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Related Products

Scroll to Top